বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০৬:২৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার কুড়িগ্রামে অসুস্থ গরু জবাই করে বিক্রির চেষ্টা, ৫ জনের কারাদণ্ড গ্যাং লিডার হিটলু বাবু গ্রফতার, অস্ত্র উদ্ধার জীবনমান উন্নয়নে আগৈলঝাড়ায় সেমিনার ভোলার উন্নয়নে রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি: প্রধান উপদেষ্টার প্রতি স্মারকলিপি জুলাই যোদ্ধার অনুদান পেলেন যুবলীগ নেতা, তদন্ত কমিটি গঠন মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ কান উৎসবে প্রথম টেলিভিশন নারী সাংবাদিক শাহরিন জেবিন সরকারী খোলা থাকার নির্দেশ অমান্য করে তালা ঝুলছে নিকারিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিএনপির রাজনীতি চলে আওয়ামী লীগের টাকায়: হাসনাত
‘আন্তরিকতার সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত করছি’

‘আন্তরিকতার সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত করছি’

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত আমরা অনেক আন্তরিকতার সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে করছি বলে জানিয়েছেন র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার প্রধান কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

 

আজ সোমবার (৭ আগস্ট) দুপুরে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

 

 

খন্দকার আল মঈন বলেন, সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার প্রকৃত অপরাধীরা এখনো শনাক্ত না হওয়ায় তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিতে দেরি হচ্ছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানিতে ডিএনএ স্যাম্পল পাঠিয়েছি। ওখান থেকে আসা প্রতিবেদনে দুজন সাসপেক্ট (সন্দেহভাজন) এর নমুনা পাওয়া গেছে। এই দুজন সাসপেক্টকে আমরা এখনো সনাক্ত করতে পারিনি। তাদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

 

আজ ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের সময় নির্ধারিত ছিল। তবে তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এ দিন প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলম নতুন দিন ধার্য করেন।

 

হত্যাকাণ্ডের সাড়ে ১১ বছর পার হয়ে গেছে। দীর্ঘ এই সময়ে আদালত থেকে দফায় দফায় প্রতিবেদন দাখিল করার সময় বেঁধে দেওয়া হলেও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করে প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাব।

 

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের বাসায় খুন হন মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি। পরদিন সকালে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওইদিন রাতে নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

 

 

 

চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হওয়ার পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন দ্রুততম সময়ের মধ্যে খুনিদের চিহ্নিত করার আশ্বাস দেন। চাঞ্চল্যকর মামলাটির প্রথমে তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক মো. জহুরুল ইসলাম।

 

২০১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ডিবি উত্তরের পুলিশ পরিদর্শক মো. রবিউল আলম নতুন করে তদন্তভার নেন। এরপর উচ্চ আদালতের নির্দেশে ওই বছরের ১৮ এপ্রিল তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছেন র‌্যাব সদর দফতরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শফিকুল আলম।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com